Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
চলন বিল
স্থান
সিংড়া উপজেলার ২নং ডাহিয়া ইউনিয়নের মধ্য
কিভাবে যাওয়া যায়
যাতায়াত ও থাকা : ঢাকার গাবতলি থেকে হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন, ন্যাশনাল পরিবহন প্রভৃতি বাসে নাটোর যাওয়া যায়। এছাড়া রাজশাহীগামী যে কোনো বাসেই নাটোর আসা সম্ভব। ভাড়া ৩শ’ টাকা থেকে ৭শ’ টাকা। নাটোরের চলনবিল দেখতে গেলে থাকতে হবে নাটোর জেলা সদরে। শহরে থাকার জন্য আছে চকরামপুরে হোটেল ও ভিআইপি হোটেল এবং মাদ্রাসা রোডের হোটেল উত্তরা ও হোটেল মিল্লাত। ভাড়া ২শ’ টাকা থেকে ৬শ’ টাকা।বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিলের নাম চলনবিল। ৩টি জেলা জুড়ে এর বিস্তৃতি। নাটোর, সিরাজগঞ্জ ও পাবনা জেলার বিস্তৃত অংশ জুড়ে যে জলভূমি, বর্ষা এবং বর্ষা পরবর্তী সময়ে দেখা যায় সেটাই বিখ্যাত চলনবিল। শুকনা মৌসুমে এসব বিলে জল থাকে না। তখন চাষাবাদ চলে বিলের জমিনে। তবে বর্ষায় কানায় কানায় পানিতে পরিপূর্ণ হয়ে রূপের পসরা সাজিয়ে বসে।
বিস্তারিত

নাটোর জেলার ঐতিহাসিক স্থান

ডাহিয়া ইউনিয়নের সিংড়া নাটোরের চলনবিল

 

চলনবিলের সবচেয়ে বড় অংশ পড়েছে নাটোরে। জেলার সিংড়া উপজেলায় ডাহিয়া ইউনিয়নে রয়েছে চলনবিলের বড় একটি অংশ। এই চলন বিলের সিংড়া উপজেলা থেকে ডাহিয়া ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত জল ডুবা রাস্থা তৈরী করা হয়েছে যা দেখতে প্রচুর লোক আসে বিভিন্ন উপজেলা থেকে যা দেখতে খুব সুন্দর লাগে

 

সড়কের দুপাশে এ সময়ে যেদিকে চোখ যায় শুধু অথৈ জলরাশি। এ পথে চলতে চলতে সড়কের দুপাশে চলনবিলের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায় দুচোখ ভরে। নিজস্ব গাড়িতে গেলে ইচ্ছামতো থেমে এর সৌন্দর্য উপভোগ করা সম্ভব। এছাড়া


হাইতিকে দেশের সবচেয়ে গভীর বিল বলা হয়। প্রায় ১২ মিটার গভীর এই বিলে সারাবছরই পানি থাকে। বর্ষায় পানির পরিমাণ বেড়ে যায় অনেক বেশি।